বসিষ্ঠ শাপ – কালিকা পুরাণ
একাশীতিতম অধ্যায় – বসিষ্ঠ শাপঃ ঔর্ব বলিলেন;–পূৰ্বকালে সকল লোকেই মহাপীঠ কামরূপে তত্রত্য নদীতে স্নান, তদীয় জল পান, এবং তথাকার দেবতা …
কালিকা পুরাণ
একাশীতিতম অধ্যায় – বসিষ্ঠ শাপঃ ঔর্ব বলিলেন;–পূৰ্বকালে সকল লোকেই মহাপীঠ কামরূপে তত্রত্য নদীতে স্নান, তদীয় জল পান, এবং তথাকার দেবতা …
অশীতিতম অধ্যায় – নদী বিবরণের উপসংহারঃ ঔর্ব বলিলেন,–মৎস্য-ধ্বজাধিষ্টিত শাশ্বতী নামে যে নদীর কথা পূৰ্ব্বে বলিয়াছি, তাহার পূর্বে দীপবতী নামে এক নদী আছে। ১ …
একোনাশীতিতম অধ্যায় – তীর্থ প্রসঙ্গঃ ঔর্ব বলিলেন,–হে মহারাজ! তাঁহার পূর্বে দর্পণ নামে পৰ্বত, এই পৰ্বতে যক্ষগণের সহিত কুবের সৰ্ব্বদা বাস করেন। ১ …
অষ্টসপ্ততিতম অধ্যায় – নৈর্ঋতাদিভাগের নির্ণয়ঃ মহারাজ সগর মহাত্মা বেতাল ভৈরব ও শঙ্করের পরস্পর এই কথোপকথন শ্রবণ করিয়া অত্যন্ত সন্তুষ্টচিত্তে পুনর্বার …
সপ্তসপ্ততিতম অধ্যায় – কামরূপ প্রদর্শন—জল্পীশলিঙ্গমাহাত্ম্যঃ ঔৰ্ব বলিলেন,–তাঁহার পর কামরূপের বায়ুকোণে মহাদেব জল্পীশনামক আপনার লিঙ্গ দেখাইয়াছিলেন। ১ যে স্থানে নন্দী জগৎপতি মহাদেবের আরাধনা …
ষট্সপ্ততিতম অধ্যায় – বেতাল ভৈরবের সিদ্ধিলাভ: ভগবান্ বলিলেন,–মন্ত্র শুদ্ধি দেখিয়াই উত্তম মন্ত্র গ্রহণ করিবে। অক্ষর ভেদে মন্ত্র চারি প্রকার–সিদ্ধ, সুসিদ্ধ, সাধ্য …
পঞ্চসপ্ততিতম অধ্যায় – ত্রিপুরার মন্ত্র রহস্যঃ ভগবান্ বলিলেন,–সাধক অভিলষিত কামপ্রাপ্তির নিমিত্ত বর্ণানুক্রমে তিন লক্ষ, ছয়লক্ষ, নবলক্ষ এবং দ্বাদশলক্ষ মন্ত্র জপদ্বারা …
চতুঃসপ্ততিতম অধ্যায় – অষ্টবিধ যোনিমুদ্রা ও মন্ত্ররহস্য ভগবান বলিলেন,–পূর্বে ম-ন্ত্রবিভাজনাবসরে যে যে মন্ত্র কথিত হইয়াছে, উহাদের মধ্যে যোনিমুদ্রা আট প্রকার। উহার মধ্যে …
ত্রিসপ্ততিতম অধ্যায় – মাতৃকা ন্যাস: ভগবান বলিলেন,–হে বেতাল ও ভৈরব! এক্ষণে মাতৃকান্যাসের কথা বলিতেছি, শ্রবণ কর-যাহার অনুষ্ঠান দ্বারা মনুষ্য দেবত্ব …
দ্বিসপ্ততিতম অধ্যায় – কামাখ্যা কবচ : ভগবান্ বলিলেন, হে বেতাল ও ভৈরব। এক্ষণে তোমাদের নিকট সাঙ্গ এবং সরহস্য কামাখ্যা দেবীর …