ধ্যানযোগে মহাদেবের বিশ্বদর্শন – কালিকা পুরাণ
ত্রয়োদশ অধ্যায় –ধ্যানযোগে মহাদেবের বিশ্বদর্শনঃ অনন্তর, নারায়ণ মহেশ্বরকে ব্ৰহ্মাণ্ডসংস্থান দেখাইলেন;-জলরাশিস্থিত ব্ৰহ্মা-ণ্ড সৃষ্টি-সময়ের ন্যায় বৃদ্ধি পাইতে লাগিল। ১ মহে শ্বর, সেই ব্রহ্মাণ্ডমধ্যে …
পুরাণ
ত্রয়োদশ অধ্যায় –ধ্যানযোগে মহাদেবের বিশ্বদর্শনঃ অনন্তর, নারায়ণ মহেশ্বরকে ব্ৰহ্মাণ্ডসংস্থান দেখাইলেন;-জলরাশিস্থিত ব্ৰহ্মা-ণ্ড সৃষ্টি-সময়ের ন্যায় বৃদ্ধি পাইতে লাগিল। ১ মহে শ্বর, সেই ব্রহ্মাণ্ডমধ্যে …
দ্বাদশ অধ্যায় – ব্রহ্মা বিষ্ণু মহেশ্বরের অভেদঃ ঋষিগণ বলিলেন,হে দ্বিজপুঙ্গব! জনার্দন, শিবের নিকট ব্ৰহ্মা বিষ্ণু মহেশ্বরের যে অভিন্নতা কীৰ্ত্তন করিয়াছিলেন, তাহা আমরা …
একাদশ অধ্যায় – শিব বিবাহ : মার্কণ্ডেয় বলিলেন,–পূর্বেই বলিয়াছি, ব্রহ্মা স্মরণ করিবামাত্র নারদ এবং ব্ৰহ্মার অন্যান্য সমুদয় মানস পুত্রগণ যেন বায়ুচালিত হইয়া …
দশম অধ্যায় – দাক্ষায়ণীকে শিবের বর প্রদানঃ মার্কণ্ডেয় বলিলেন,–অনন্তর, সতী, পুনরায় আশ্বিন মাসের শুক্লাষ্টমীতে উপবাস করিয়া দেবদেব মহাদেবকে ভক্তিভাবে পূজা করিলেন। ১ এই …
নবম অধ্যায় – দাক্ষায়ণীর ব্রতঃ মার্কণ্ডেয় বলিলেন,–অনন্তর সতী, শৈশব অতিক্রম করিয়া শোভন যৌবনে পদার্পণ করিলেন। ১ তখন সেই সহজ-সৰ্বাঙ্গসুন্দরীর অঙ্গে …
অষ্টম অধ্যায় – দক্ষের প্রতি দেবীর বরদান মার্কণ্ডেয় বলিলেন,–হে তপোধনগণ! অনন্তর ব্রহ্মাও যোগনিদ্রার কথা স্মরণ করিয়া নিশ্চয়পূর্বক মদনকে পুনরায় এই কথা বলিলেন,–সেই …
সপ্তম অধ্যায় – ব্রহ্মা ও কামের কথোপকথন শিবকে মোহিত করিতে প্রযত্নসম্পন্ন ব্রহ্মা এইরূপে মহামায়া-স্বরূপ বর্ণন করিয়া মদনকে পুনরায় বলিলেন,–ইতিপূৰ্বে বিষ্ণুমায়া, মহাদেব যাহাতে …
ষষ্ঠ অধ্যায় – দেবীর আশ্বাস প্রদান দেবী বলিলেন,–ব্ৰহ্মন! তুমি যাহা বলিলে, তাহা সত্য। এজগতে আমি ভিন্ন শঙ্করকে মোহিত করিতে পারে, এরূপ …
পঞ্চম অধ্যায় – ব্রহ্মাকর্তৃক মহামায়ার স্তব মার্কণ্ডেয় বলিলেন,–অনন্তর ব্রহ্মা, তখন মহাত্মা দক্ষকে এবং মরীচি প্রভৃতিকে এই কথা বলিলেন। ১ ব্ৰহ্মা বলিলেন,–কোন্ রমণী …
চতুর্থ অধ্যায় – মহাদেবকে কামবশ করিতে ব্রহ্মার উদ্যোগঃ মার্কণ্ডেয় বলিলেন,–ইতিপূর্বে বিধাতা মহাদেবের বাক্যে অবমানিত হইয়া যখন অন্তর্হিত হন, তদবধি চিন্তা কবিতে লাগিলেন;-রমণীতে অভিলাষ …